4.3 C
London
January 22, 2025
TV3 BANGLA
বাংলাদেশসিলেট

বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না সিলেট জেলা বিএনপির!

বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না সিলেট জেলা বিএনপিকে। একের পর এক বিতর্কিত কর্মকান্ডে বারবার নাম উঠে আসছে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী ও সিলেট জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান পাপলুর। সর্বশেষ গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পতিত স্বৈরাচারের দোসর সিলেট মহানগরীর ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি এডভোকেট সরোয়ার চৌধুরী আব্দাল ও সাধারন সম্পাদক পদে সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট জুবের আহমদ বিজয়ী হওয়ায় সিলেট সহ সারাদেশে তোলপাড় শুরু হয়েছে।

জেলা বারের নির্বাচনে সভাপতি পদে সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা, জেলা বারের সাবেক সভাপতি এডভোকেট এটিএম ফয়েজ ও সাধারণ সম্পাদক পদে বিএনপি সমর্থিত এডভোকেট মশরুর চৌধুরী শওকত পরাজিত হন। এদের পরাজয়ের জন্য সরাসরি আঙ্গুল উঠেছে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন ও দপ্তর সম্পাদক এডভোকেট সাইদ আহমদ সহ তাদের অনুসারীদের বিরুদ্ধে।

পিপি হতে না পারার ক্ষোভ থেকে এমরান আহমদ চৌধুরী ও সাইদ আহমদ প্রতিশোধ নিতে এডভোকেট এটিএম ফয়েজকে পরাস্ত করতে ষড়যন্ত্রের জাল বুনেন বলে কথা চাউর হয়েছে সর্বত্র। ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী তাদের অনুসারীদের নিয়ে জোট বেঁধে ফয়েজ ঠেকানোর মিশনে নামেন।

প্রথমে ফয়েজের বিরুদ্ধে তারা সভাপতি প্রার্থী করেন এডভোকেট নুরুল হককে। কিন্তু সুবিধা হচ্ছেনা দেখে নুরুল হককে বসিয়ে দিয়ে তাদের অনুসারীদের ভোট আওয়ামীলীগ নেতা আব্দালকে পাইয়ে দেন। আদালত পাড়ায় জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অনেকটা প্রকাশ্যে কাজ করতে দেখা গেছে। অনুসারীদের নিয়ে গোপন সভা করে ফয়েজকে সায়েস্তা করতে নিজেদের ভোট আব্দালকে দেওয়ার জন্য অঙ্গিকার করান যা আদালত পাড়া সহ সিলেটে চাউর হয়ে গেছে।

আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আওয়ামী পন্হীদের বিজয়ে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন সমুহের ত্যাগী নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা অবিলম্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন ও জেলা বিএনপির বিরুদ্ধে বিশ্বাস ঘাতকতার কারনে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেছেন। যার কারণে কেন্দ্র হতে ইতিমধ্যে শোকজ করা হয়েছে সিলেট জেলা বিএনপিকে। এ নিয়ে সিলেট সহ সারাদশে তোলপাড় চলছে।

২০২২ সালের ২৯ মার্চ সন্মেলনের পর পুর্নাঙ্গ কমিটি অনুমোদনের পর ব্যাপক বিদ্রোহ দেখা দেয়। আন্দোলন সংগ্রামের ত্যাগী নেতাকর্মী ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের বাদ দিয়ে একপেশে নির্বাচনী কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এর বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠে কমিটি পুর্নাঙ্গের সময় জেলা বিএনপির নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদকে সম্পৃক্ত রাখা হয়নি, এমনকি মানা হয়নি কেন্দ্র প্রদত্ত লিখিত নির্দেশনা।

কমিটিতে ১২ জন প্রবাসী, ৩/৪ জন বিতর্কিত ব্যক্তি ও ২০ জনের অধিক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের অঙ্গ সংগঠন সমুহের নেতাকর্মীদের স্থান করে দেওয়া হয়। বলয় শক্তিশালী করতে এমন কমিটি ঘোষণার পর বিক্ষোভ ও তোলপাড় চলে। ঘোষিত কমিটিতে কেন্দ্রীয় নিষেধাজ্ঞার কারনে উপজেলা বিএনপির নেতৃত্বে আসতে পারেননি এমন দুজন নেতা রফিকুল ইসলাম শাহপরান ও মামুনুর রশীদ মামুন চেয়ারম্যানকে যুগ্ম সম্পাদক করা হয় রহস্য জনক কারনে।

শাহপরান ও মামুনের বিরুদ্ধে শেখ মুজিবুর রহমান এর মাজার জিয়ারত ও আওয়ামী মন্ত্রী এমপিদের সাথে সখ্যতার অভিযোগ উঠলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে কমিটিতে এদের স্থান পাওয়া নিয়ে নানা ধরনের মুখরোচক গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি একপর্যায়ে স্বভাবিক হয়ে আসে।

বিগত ২৮ অক্টোবর থেকে ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচন বিরোধী আন্দোলন ও ৫ আগষ্টের বৈষম্য বিরোধী আন্দলোনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে না পারায় ব্যর্থতার অভিযোগ উঠে জেলা বিএনপির বিরুদ্ধে।

আন্দোলনের পুরো সময়ে মাত্র ৫ দিন সিলেটে অবস্থান করেন কাইয়ুম চৌধুরী বাকি সময় ঢাকায় ছিলেন। জেলা বিএনপির সভাপতি হওয়ার পর থেকেই তিনি ঢাকায় বসবাস করেন। কর্মসুচি থাকলে ফ্লাইটে এসে তাড়াহুড়ো করে কর্মসুচি শেষ করে ফ্লাইটে করে ঢাকায় চলে যান। এ নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের সময় একটি অনলাইনে টকশোতে অংশ নিয়ে কাইয়ুম চৌধুরী দাবি করেন সিলেটে ১৫ টি মামলা হয়েছে এবং সবকয়টি মামলায় তাকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায় তখন নেতাকর্মীদের নামে ৫২ টি মামলা দায়ের হয়েছিল এবং কোনো মামলায় কাইয়ুম চৌধুরী প্রধান আসামি ছিলেন না। ঐ সময়ে দক্ষিণ সুরমা থানার মাত্র একটি মামলায় কাইয়ুম চৌধুরী আসামি ছিলেন। এ নিয়ে যোগাযোগ মাধ্যমে তখন অনেকেই তাকে নিয়ে ট্রল করে এই নেতাকে নিয়ে।

আন্দোলনের সময় জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী মাঝে মধ্যে ১০/১৫ জনকে নিয়ে ঝটিকা মিছিল করলেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেননি বলে অভিযোগ উঠে। গত ১৬ বছরে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে তৃনমুলের নেতাকর্মীরা জেল জুলুমের শিকার হলেও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক একদিনও জেল খাটেননি যা নিয়ে নানা গুঞ্জন রয়েছে।

৫ আগষ্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবে শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর অনেকটা নড়েচড়ে বসেন জেলা বিএনপির দুই শীর্ষ নেতা। সবকিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেন তারা। জড়িয়ে পড়েন একের পর এক বিতর্কিত কর্মকান্ডে। তাদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠে তাদের ঘনিষ্ঠ অনেকেই। তাদেরই একজন সিলেট জেলা বিএনপির বিতর্কিত যুগ্ম সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শাহপরান।

৫ আগষ্টের পর জাফলংয়ে কোটি কোটি টাকার পাথর লুটপাটের অভিযোগ উঠে। একই অভিযোগে উঠে জেলা বিএনপির বহিস্কৃত কোষাধ্যক্ষ শাহ আলম স্বপন সহ আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে। লুটপাটে জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের মদদ রয়েছে এমন কথা চাউর হয়েছে। এ ঘটনায় শাহপরান, স্বপন সহ বেশ কয়েকজনের নামে মামলা দায়ের হয়। অভিযুক্ত শাহপরান জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠজন। তাদের দুজনকে প্রায়ই শাহপরান এর গাড়িতে করে ঘুরতে দেখা যেতো। এ ঘটনায় জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শাহপরানকে কেন্দ্র থেকে শোকজ করা হয়েছে এবং তার পদ স্থগিত করা হয়েছে।

জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ঘনিষ্ঠ জেলার সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সুলেমান চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে ৫ আগষ্টের পর গুরুতর অভিযোগ উঠে আওয়ামী নেতাদের সীমান্ত পার করে দেওয়ার বিনিময়ে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার। এছাড়া আওয়ামী নেতাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সংখ্যাতার একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় সুলেমান চেয়ারম্যানকে বহিষ্কার করা হয়।

সিলেট জেলা বারের পিপি, জিপি, এপিপি নিয়োগেও জেলা বিএনপির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠে। সিলেট জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবী সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক এডভোকেট আব্দুল গাফফার, জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক এডভোকেট নুরুল হক, জেলা বিএনপির বর্তমান সিনিয়র সহ সভাপতি এডভোকেট আশিক উদ্দিন, জেলা বারের সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা এডভোকেট এটিএম ফয়েজ এর নাম পিপির তালিকায় না দিয়ে এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী ও এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারীর নাম প্রস্তাব করে পাঠানো হয়।

এ ঘটনা জানাজানি হলে সিনিয়র আইনজীবীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। নানা নাটকীয়তার পর ঘোষিত তালিকায় পিপি হিসাবে এডভোকেট এটিএম ফয়েজ এর নাম প্রকাশ হয়। এতে বেঁকে বসেন জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। তারা তাদের অনুসারী এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, এডভোকেট সাইদ আহমদ সহ কিছু আইনজীবীদের দিয়ে পিপি বিরোধী আন্দোলনের ডাক দেন এবং বহিরাগতদের আদালত পাড়ায় নিয়ে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেন। তারা পিপির অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেন। উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতে পিপি এডভোকেট এটিএম ফয়েজকে বাদ দিয়ে এডভোকেট আশিক উদ্দিনকে পিপি নিয়োগ দেয় মন্ত্রণালয়।

এসব কর্মকান্ড ছাড়াও আরো কয়েকটি ঘটনায় ইমেজ সংকটে পড়েছে সিলেট জেলা বিএনপি। সিলেট জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান পাপলুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ব্যবসায়িক বিরোধের কারনে এক সময়ের ব্যবসায়িক পার্টনার মাসুৃম আহমদের নামে ৫ আগষ্টের পর আওয়ামীলীগ সাজিয়ে তাকে ৮ টি মামলায় আাসামি করেন তিনি। একাধিক মামলায় আসামি হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়া মাসুম কিছুদিন পর মারা যান।

তাছাড়া সিদ্দিকুর রহমান পাপলুর বিরুদ্ধে ভুমি আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে বলেও জানা যায়। নিজস্ব কিছু মানুষ দিয়ে বিভিন্ন জায়গার কাগজপত্র জমা নিয়ে নিজস্ব আদালত সৃষ্টি করার অভিযোগের দায়ে তিনি অভিযুক্ত। স্থানীয় সালিশির নামে নিজস্ব আদালত সৃষ্টি করাকে মহামান্য আদালতের অবমাননা বলে মত দিয়েছেন বিভিন্ন আইনজীবীরা। খন্দকার মুকতাদির বলয়ের নেতা হওয়ায় প্রশাসনে নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন লোককে হয়রানি করে যাচ্ছেন তিনি প্রতিনিয়ত। স্থানীয় জনসাধারণ এই অত্যাচারে ধীরে ধীরে মুখ খুলতে শুরু করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান আওয়ামীলীগ ও বিএনপির ভিতরে কোনো পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছি না আমরা।

তাছাড়া অভিযোগ রয়েছে ত্যাগী বিএনপি ও যুবদলের নেতাদের কমিটি হতে বাদ দিতে বড় ভুমিকা রয়েছে সিদ্দিকুর রহমান পাপলুর। নিজস্ব বলয়ের বাইরে ত্যাগী ও আন্দোলন সংগ্রামে ভুমিকা রাখা ছাত্রদল, যুবদলের কর্মীদের কমিটিতে না আসার জন্য কলকাঠি নেড়েছেন তিনি বলে গোপন সূত্রে জানা যায়। তাছাড়া আওয়ামীলীগ শাসনামলে দেশে অবস্থান করলেও তিনি কখনও জেলে যান নাই। যার কারণ হিসাবে ফেসিস্ট দোসরদের সাথে মিলেঝুলে রাজনীতি করাই মূল কারণ বলে মনে করেন অনেকে।

এদিকে জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কুহিনূর আহমদ এর বিরুদ্ধে ব্যাপক চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের অভিযোগ উঠেছে। জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় অনেকেই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে ভয় পাচ্ছে।

এছাড়া বাফুফেতে ফ্যাসিবাদের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহচর মাহিউদ্দিন সেলিমের নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজয়ী হওয়া ও এখনো বহাল তবিয়তে থাকার পেছনে বড় অংকের লেনদেনের গুঞ্জন রয়েছে। অভিযোগের তীর জেলা বিএনপির এক শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে।

এছাড়া মামলা বানিজ্য, ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারি, শারপিন টিল্লা,বাস টার্মিনাল সহ বিভিন্ন যায়গায় জেলা বিএনপির নেতাদের নামে রমরমা বানিজ্যের অভিযোগ এখন ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। বিস্তর অভিযোগের পরও এখনো বেপরোয়া সিলেট জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। আর এতে করে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না সিলেট জেলা বিএনপির।

সূত্রঃ প্রাইম নিউজ

এম.কে
২২ জানুয়ারি ২০২৫

আরো পড়ুন

ঢাকার পথে পথে ভড়কে দিচ্ছেন জার্মান টিকটকার

‘এস আলমের পাচার করা টাকার অর্ধেকই নিয়েছেন রেহানা-জয়’

লন্ডনযাত্রা পিছিয়ে গেল খালেদা জিয়ার!