7.2 C
London
December 22, 2024
TV3 BANGLA
বাকি বিশ্ব

১২তম সন্তানের বাবা হলেন ইলন মাস্ক

আবারও সন্তানের বাবা হলেন টেক বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক। ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের শুরুতে ইলন মাস্ক ও শিভন জিলিস দম্পতির তৃতীয় সন্তানের জন্ম হয়। এ নিয়ে ৫২ বছর বয়সি ইলনের মোট সন্তানের সংখ্যা দাঁড়াল ১২।

বাবা হওয়ার আনন্দ নিজের মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি দেয়, কিন্তু ইলন মাস্কের ক্ষেত্রে এটি পুরোপুরি ভিন্ন ঘটনা। যতবার বাবা হয়েছেন ততবারই বির্তকের জন্ম দিয়েছেন তিনি।

২০২১ সালের দিকে নিজ কোম্পানি নিউরোলিঙ্কের ম্যানেজার শিভন জিলিসের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান মাস্ক। তাদের ঘরে জন্ম নেন যমজ সন্তান (ছেলে ও মেয়ে)। ওই সময় ইলন মাস্ক এবং জিলিস দুজনই খবরটি লুকিয়ে রেখেছিলেন। পরে জানা যায় যমজ সন্তানের মধ্যে একজনের নাম স্ট্রাইডার এবং অপরজন অ্যাজুরে। তবে নিউইয়র্ক পোস্ট এই দম্পতির তৃতীয় সন্তানের নাম জানাতে পারেনি।

এছাড়া, প্রথম ও প্রাক্তন স্ত্রী জাস্টিন উইলসনের সাথে ছয়টি সন্তান এবং প্রাক্তন প্রেমিকা ক্লেয়ার বাউচাররের সাথে তিনটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তিনি।

মাস্ক এবং উইলসন ২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিবাহিত ছিলেন। তাদের যমজ সন্তান ২০ বছর বয়সি ভিভিয়ান ও গ্রিফিন এবং ১৮ বছর বয়সি তিন সন্তান কাই, স্যাক্সন ও ড্যামিয়ান রয়েছে। মাস্কের প্রথম সন্তান নেভাডা আলেক্সান্ডারের জন্ম হয়েছিল ২০০২ সালে। তবে ১০ সপ্তাহ বয়সে সাডেন ইনফ্যান্ট ডেথ সিন্ড্রোমে (এসআইডিএস) তার মৃত্যু হয়।

২০১৮ সালে গ্রিমসের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান মাস্ক। ২০২১ সালের মে মাসে তাদের ছেলে এক্স এ-এক্সআইআই জন্মগ্রহণ করে। এক বছর পরে, সারোগেটের মাধ্যমে তাদের মেয়ে এক্সা ডার্ক সিডেরেল জন্মগ্রহণ করে। ইলনকে নিয়ে লেখা আইজ্যাকসনের বায়োগ্রাফি বই অনুসারে, মাস্ক এবং গ্রিমসের ২০২২ সালে সম্পর্কের ইতি ঘটলেও, তাদের টেকনো মেকানিকাস নামে আরও একটি ছেলে রয়েছে।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, গ্রিমস এক্স-এ (পূর্বে টুইটার) লিখেছিলেন, তিনি চান যে তিনি যাতে দেখাতে পারেন তার ছোট্ট টেকনো কতটা সুন্দর, তবে তার অগ্রাধিকার এখন তার বাচ্চাদের জনসাধারণের দৃষ্টি থেকে দূরে রাখা। এ সময় তাদের গোপনীয়তার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের আহ্বান জানান তিনি।

সূত্রঃ জি নিউজ

এম.কে
২৫ জুন ২০২৪

আরো পড়ুন

করোনার এন্টিবডি নিয়ে জন্মালো নবজাতক

অনলাইন ডেস্ক

সৌদি আরবকে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ দেশ বললেন রোনালদোর বোন

মাস শেষে কিছুই থাকে না নিম্ন আয়ের মার্কিনিদের হাতে