মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ভারতে পাচার হচ্ছে রসুন। এর ফলে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। পাচার হওয়া রসুন চীন থেকে আমদানি করে বাংলাদেশে।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) চলতি ডিসেম্বর মাসে পাচারের সময় হাজার কেজির বেশি রসুন জব্দের কথা নিশ্চিত করেন উপজেলা চোরাচালান প্রতিরোধ কমিটির সভায় আলীনগর বিজিবি ক্যাম্প কামান্ডার মো. আজগর।
বিজিবি কামান্ডার মো. আজগর সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে তার বক্তব্যে বলেন, চোরাচালানে নতুন যুক্ত হওয়া পণ্যের নাম রসুন। সীমান্ত এলাকা দিয়ে চোরাচালানীরা প্রতিদিন ভারতে রসুন পাচারের চেষ্টা চালায়। চলতি ডিসেম্বর মাসে সহস্রাধিক কেজি রসুন আটক করা হয়েছে। এক কেজি রসুন বাংলাদেশের খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়। আর ভারতে প্রতি কেজি রসুনের বাজার মূল্য ৫০০ টাকা। ফলে ভারতে রসুন পাচার বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, চীন থেকে রসুন আমদানি করা হয় বাংলাদেশে। শুধু রসুন নয়, সীমান্তে চোরাচালান প্রতিরোধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এম.কে
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪