জ্যাকব রিস-মগ বলেছেন, প্রায় ৯০ হাজার সিভিল সার্ভিসের চাকরি ছাঁটাইয়ের সরকারি পরিকল্পনা ‘সম্পূর্ণ যুক্তিসঙ্গত’। মহামারি এবং ব্রেক্সিট মোকাবেলায় এই অতিরিক্ত কর্মীদের নিয়োগ দেয়া হয়েছিলো যা এখন অপ্রয়োজনীয়।
‘ব্রেক্সিট অপর্চুনিটিজ’ মন্ত্রী আরো বলেন, এই হ্রাসের ফলে কর্মী সংখ্যা ২০১৬-এর সময়কালের স্তরে ফিরে আসবে।
‘প্যান্ডেমিকে কিছু নির্দিষ্ট কাজের জন্য লোকেদের নিতে হয়েছিল। সুতরাং ব্রেক্সিটের পরের পরিস্থিতি মোকাবেলা করা এবং কোভিডের সাথে মোকাবিলা করা, এই বৃদ্ধির একটি কারণ রয়েছে, তবে আমরা এখন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার চেষ্টা করছি।’
জীবনযাত্রার সংকট মোকাবেলায় অতি সত্ত্বর সিভিল সার্ভিসের আকার কমানোর পরিকল্পনা নিয়ে আসার জন্য মন্ত্রীদের দায়িত্ব দিয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন বরিস জনসন।
গত ছয় বছরে, কর্মীসংখ্যা প্রায় ২৫% বেড়েছে। তবে এফডিএ সিভিল সার্ভেন্টস ইউনিয়ন সতর্ক করেছে, এবং প্রস্তাবটি পাসপোর্ট, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাস্থ্যসহ পরিষেবাগুলিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মত দিয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ মন্ত্রী এই পদক্ষেপকে ‘কঠোর ব্যবস্থায়’ ফিরে আসার কথা অস্বীকার করেছেন।
১৪ মে ২০২২
এনএইচ