আগামী নভেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক সীমান্ত পুনরায় খুলে দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। এর ফলে ভ্যাকসিন গ্রহণকারী নাগরিক ও তাদের আত্মীয়দের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে যাচ্ছে।
২০২০ সালের মার্চে সীমান্ত বন্ধ করে অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বের অন্যতম কঠোর এই নিষেধাজ্ঞার কারণে নিজেদের নাগরিকেরাই অস্ট্রেলিয়ার বাইরে যেতে পারেনি। করোনা সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য এই নীতি প্রশংসিত হলেও পরিবার বিচ্ছিন্ন করে ফেলার জন্য সমালোচিতও হয়।
শুক্রবার (১ অক্টবর) এক সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, সংশ্লিষ্ট রাজ্যের টিকাকরণ অন্তত ৮০ শতাংশ হলে নাগরিকরা বাইরে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। কিন্তু এখনই বিদেশিরা অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের সুযোগ পাবেন না। তবে স্কট মরিসন জানান, শিগগিরই বিদেশিদের জন্যেও খুলে যাবে সীমান্ত। এজন্য কাজ চলছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে, দেশটির নিউ সাউথ ওয়েলস অঙ্গরাজ্যের নাগরিকরা এই সুবিধার আওতায় প্রথম দেশের বাইরে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। কারণ এই রাজ্যেই টিকাকরণ ৮০ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে।
এর আগে দেশটির সরকার ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ পর্যন্ত সীমান্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুসারে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সীমান্ত বন্ধের সময় সীমা একমাস এগিয়ে আনা হলো।
১ অক্টবর ২০২১
নিউজ ডেস্ক