3 C
London
November 22, 2024
TV3 BANGLA
যুক্তরাজ্য (UK)শীর্ষ খবর

যুক্তরাজ্যে আগামী সপ্তাহেও বিরাজ করবে ঠান্ডা কনকনে আবহাওয়া

যুক্তরাজ্যে ক্রমহ্রাসমান তাপমাত্রা বিরাজ করছে যা আরো কয়েক সপ্তাহ প্রলম্বিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

মেট অফিস বলেছে, শীতকালীন ঠান্ডা আবহাওয়া কয়েক সপ্তাহজুড়ে চলতে পারে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে শীতকালীন বিপদজনক আবহাওয়া এবং তুষারপাত হবার সম্ভাবনা বাড়ছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছিল বুধবার সকালে লন্ডনে তাপমাত্রা -৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনূভুত হতে পারে এবং সাধারণ তাপমাত্রা ০ ডিগ্রিতে নেমে যেতে পারে।

মেট অফিসের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, আগামী সোমবার লন্ডনে তাপমাত্রা শূন্য হতে মাইনাস ১ ডিগ্রিতে নেমে যেতে পারে। এমইটি অফিস বলেছে, শীতল এবং মূলত শুকনো পরিস্থিতি এই সপ্তাহের বেশিরভাগ সময় ধরে চলবে, দক্ষিণের অঞ্চলগুলি সাধারণ গড় তাপমাত্রার তুলনায় বিশেষত শীতল হবে।

সোমবার মেয়র সাদিক খান একটি জরুরিবার্তা প্রেরণ করেছিলেন। কারণ তুষারপাতের কারণে রাস্তা পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল। যার কারণে মেয়রকে সতর্কবার্তা প্রোটোকল সক্রিয় করতে হয়েছিল।

মঙ্গলবার ভোর ৩ টা অবধি লন্ডন শহরে সতর্কতা জারি করা হয়েছিল রাস্তায় বরফের কারণে। এইদিন রাস্তায় বছরের প্রথম তুষারপাত দেখা গিয়েছিল। লন্ডনবাসীরা সোমবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে অর্পিংটন, ক্রয়েডন এবং বেকেনহ্যামের মতো জায়গায় তুষারপাতের খবর পান। শহর জুড়ে বিকেল এবং সন্ধ্যা অবধি তুষারপাত অব্যাহত ছিল।

সোমবার বিকেলে লন্ডনের কিছু অংশে তাপমাত্রা মাইনাস ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভূত হয়েছিল। মেট অফিস সতর্ক করেছে শীতল পরিস্থিতি আগামী সপ্তাহ জুড়ে অব্যাহত থাকবে। মেট অফিসের আবহাওয়াবিদ আইডান ম্যাকগিভার্ন বলেছেন, আগামী সপ্তাহের শুরুতে, বিশেষত উত্তরের উপকূলের নিকটে “তুষারপাত” থাকতে পারে।

পরের সপ্তাহের মাঝামাঝি পর্যন্ত আবহাওয়ার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ” ঠান্ডা বাতাসের সাথে তুষারপাতের উপাদান রয়েছে এবং আটলান্টিকের বাতাসে রয়েছে অতিরিক্ত আর্দ্রতা। যা বৃষ্টি আনবে এবং বাতাস করবে কনকনে ঠান্ডা। ”

মেট অফিস বলেছে, পরের সপ্তাহে কোথায় তুষারপাত হতে পারে এবং তুষারপাতটি কত তীব্র হবে তা খুব শীঘ্রই জানানো হবে।

এম.কে
১১ জানুয়ারি ২০২৪

আরো পড়ুন

বিবিসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ

নিউজ ডেস্ক

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ‘সাইবার যুদ্ধ’ ঘোষণা করেছে হ্যাকিং গ্রুপ অ্যানোনিমাস

অনলাইন ডেস্ক

২০২০ সালে ব্রিটেনের এক-চতুর্থাংশ মৃত্যু এড়ানো সম্ভব ছিল!