5.9 C
London
December 26, 2025
TV3 BANGLA
প্রবাসে বাংলাদেশবাংলাদেশযুক্তরাজ্য (UK)

টিভিথ্রি বাংলার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মঈনুল হোসেন মুকুলের মা ইয়াকুতুন নেসার ইন্তেকাল

টিভিথ্রি বাংলার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও দীর্ঘদিন ধরে যিনি এই প্ল্যাটফর্মের প্রাণ হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন—সেই মঈনুল হোসেন মুকুলের প্রিয় মাতা ইয়াকুতুন নেসা বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

ইয়াকুতুন নেসা ১৯৩১ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ৫ জুলাই ২০২৫ সালে ৯৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি রেখে গিয়েছেন ৪ ছেলে, ২ মেয়ে, অসংখ্য নাতি-নাতনি এবং বহু আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী।
মঈনুল হোসেন মুকুলের হাতে টিভিথ্রি বাংলার প্ল্যাটফর্ম গড়ে ওঠে, প্রযুক্তিগত দিকনির্দেশনা থেকে শুরু করে লাইভ সম্প্রচার—সবকিছুই যিনি নীরবে, নিষ্ঠায় পরিচালনা করেন, সেই মঈনূল হোসেন মুকুলের ব্যক্তিগত এই শোক সংবাদে টিভিথ্রি পরিবারের প্রতিটি সদস্য গভীরভাবে শোকাহত।
কমিউনিটির বিভিন্ন নেতা, সংগঠক, গণমাধ্যমকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা ইতিমধ্যেই শোকবার্তা প্রকাশ করেছেন। টিভিথ্রি বাংলার পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়,
“মঈনুল হোসেন মুকুল টিভিথ্রির প্রাণ। তার মমতাময়ী মা ইয়াকুতুন নেসার মৃত্যু আমাদের হৃদয়ে গভীর দাগ কেটে গেছে। আমরা তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারকে আল্লাহ ধৈর্য ধারণের তাওফিক দিন—এই দোয়া করি।”
লাইভ অনুষ্ঠানে টিভিথ্রি বাংলার অন্যতম মুখপাত্র ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাশীত রহমান বলেন,
“প্রত্যেক সৎ সন্তানই পিতা-মাতার জন্য সদকায়ে জারিয়া হয়ে থাকে। মঈনুল হোসেন মুকুল ঠিক সে রকমই একজন সন্তান, যিনি তার মায়ের জন্য জীবদ্দশায় যেমন নিবেদিত ছিলেন, তেমনি ভবিষ্যতেও দোয়ার মাধ্যমে থাকবেন ইনশাআল্লাহ। আমরা সকল দর্শকের কাছে বিনীত অনুরোধ করছি—মুকুল ভাইয়ের আম্মার রুহের মাগফিরাত কামনায় সবাই দোয়া করবেন।”
বাংলাদেশসহ যুক্তরাজ্য ও প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ইয়াকুতুন নেসা’র এই মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পরিবারটির প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
এম.কে
০৮ জুলাই ২০২৫

আরো পড়ুন

ফেব্রুয়ারিতে কারাদণ্ড পেয়েছে লন্ডনের যেসব অপরাধী

অনলাইন ডেস্ক

মহিলাদের নিরাপত্তায় ও রাস্তায় হয়রানি প্রতিরোধে ব্রিটেনে নতুন অ্যাপ চালু

রেকর্ড সংখ্যক অভিবাসী প্রবেশে চাপের মুখে স্টারমার, ‘গ্যাং ধ্বংস’ প্রতিশ্রুতি প্রশ্নের মুখে